ফ্লাট বাড়ি কেনার আগে জানুন /
১ কাছাকাছি ডাক্তার খানা ,হাসপাতাল , ঔষধের দোকান থাকা জরুরি ।বিশেসতঃ বাড়িতে বৃদ্ধ বৃদ্ধা মানুষ থাকেন ।
২ যোগাযোগ ব্যবস্থা , বাস অটো ,ট্রেন ,কি আছে ?
৩ কাজের জায়গা থেকে অনেক দূরে না কেনাই ভালো । সে ক্ষেত্রে যেতে আসতে অর্ধেক শক্তি শেষ । সময়ের অপচয় ।
৪ বর্ষার জল জমে কিনা । আশেপাশে পরিবেশ কেমন ।
৫ একেবারে নিচের তলার ফ্লাটে নিরাপত্তার অভাব বোধ করেন অনেকে । তেমন হলে দোতলা বা তিনতলা বেশ ভাল । আবার বেশি উচুতে কিনলে লিফট না থাকলে বিপত্তি ।
৬ দেখে নিন লিফট আছে কিনা । গ্যারাজ ,জেনেরা টর , নিরাপত্তা রক্ষী ইত্যাদি আজ কাল জরুরী বলে মনে করেন অনেকে । এর জন্য খরচ বাড়বে ।
৭ প্রতিবেশী কেমন ? এমন নয় সব সময় সবটাই মনের মত পাওয়া যাবে । কিন্তু কথায় কথায় কার্গিল লড়াই না বাধাই ভাল ।
৮ ফ্লাট তৈরি তে ঠিক কি ধরনের কাঁচামাল ব্যবহার করেছেন পরমটার । তা ঠিক ক্রমাগত সারাই করতে করতে জীবন যাবে আপনার ।
খুব সাবধান ঃ
৯ বাড়ি কেনা মানে তা সারা জীবনের লগ্নি । এক্ষেত্রে অনেকগুলি মনে রাখা জরুরি তার মধ্যে নিম্ন বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে ।
১০ দেখুন জমি এবং বাড়ির টাইটেল ডিড আছে কিনা । শুধু এন ও সি যথেষ্ট নয় । যাচাই প্রমতারের অতীত রেকর্ড ও সুনাম ।
১১ কোর্ট সার্চ করাতে ভুলবেন না । জমি নিয়ে কোন আইনি জটিলতা রয়েছে কিনা তা দেখে নেওয়া জরুরি ।
১২ পুর সভার অনুমোদিত নকশা বিলদারের আছে কিনা ?
১৩ জানতে হবে প্রকল্পে কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ দিয়েছে । কারন তারা প্রকল্পের সমস্ত কিছুর কাগজ পত্র তারা খুঁটিয়ে দেখে । নামি সংস্থা যুক্ত অনেকটাই নিশ্চিন্ত ।
১৪ শুধু বাড়ির ঋণ নয় , হিসেব করুন তার সঙ্গে কর ,রেজিস্ট্রেশন খরচ ,মিউটেশন ,ইত্যাদি মিলিয়ে মোট কত পড়বে । তা ছাড়া রং করা ,রান্না ঘর সাজানো , গ্রিল লাগানো ,ইত্যাদির খরচ আছে ।
১৫ গোড়াতে ঠিক করুন কি ভাবে বাড়ির দাম মেটানো সব থেকে সুবিধাজনক । কত টাকা ডা উন পেমেন্ট করতে পারবেন ? আর ঋণ নেবেন কত ?
১৬ সুপার বি লদ এরিয়া কতটা পাচ্ছেন ? সত্যি কারে কার্পেট এরিয়া আপনি পাচ্ছেন । তার উপর হিসাব করুন । তার পর বর্গ ফুটের হিসাব করুন ।
১৭ ফ্লাট তৈরির সময় বারবার ঢু মারুন সেখানে । শুধু অন্যের কথায় বিশ্বাস করবেন না ।
১৮ বাড়ি কেনার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রেজিস্ট্রেশন সেরে নিন ।
১৯ ১৮ লক্ষের ফ্লাটে ডা উন পেমেন্ট করতে হবে প্রায় ৩ লক্ষ ৬ হাজার ।
DURGAPUR SMART CITY
১ কাছাকাছি ডাক্তার খানা ,হাসপাতাল , ঔষধের দোকান থাকা জরুরি ।বিশেসতঃ বাড়িতে বৃদ্ধ বৃদ্ধা মানুষ থাকেন ।
২ যোগাযোগ ব্যবস্থা , বাস অটো ,ট্রেন ,কি আছে ?
৩ কাজের জায়গা থেকে অনেক দূরে না কেনাই ভালো । সে ক্ষেত্রে যেতে আসতে অর্ধেক শক্তি শেষ । সময়ের অপচয় ।
৪ বর্ষার জল জমে কিনা । আশেপাশে পরিবেশ কেমন ।
৫ একেবারে নিচের তলার ফ্লাটে নিরাপত্তার অভাব বোধ করেন অনেকে । তেমন হলে দোতলা বা তিনতলা বেশ ভাল । আবার বেশি উচুতে কিনলে লিফট না থাকলে বিপত্তি ।
৬ দেখে নিন লিফট আছে কিনা । গ্যারাজ ,জেনেরা টর , নিরাপত্তা রক্ষী ইত্যাদি আজ কাল জরুরী বলে মনে করেন অনেকে । এর জন্য খরচ বাড়বে ।
৭ প্রতিবেশী কেমন ? এমন নয় সব সময় সবটাই মনের মত পাওয়া যাবে । কিন্তু কথায় কথায় কার্গিল লড়াই না বাধাই ভাল ।
৮ ফ্লাট তৈরি তে ঠিক কি ধরনের কাঁচামাল ব্যবহার করেছেন পরমটার । তা ঠিক ক্রমাগত সারাই করতে করতে জীবন যাবে আপনার ।
খুব সাবধান ঃ
৯ বাড়ি কেনা মানে তা সারা জীবনের লগ্নি । এক্ষেত্রে অনেকগুলি মনে রাখা জরুরি তার মধ্যে নিম্ন বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে ।
১০ দেখুন জমি এবং বাড়ির টাইটেল ডিড আছে কিনা । শুধু এন ও সি যথেষ্ট নয় । যাচাই প্রমতারের অতীত রেকর্ড ও সুনাম ।
১১ কোর্ট সার্চ করাতে ভুলবেন না । জমি নিয়ে কোন আইনি জটিলতা রয়েছে কিনা তা দেখে নেওয়া জরুরি ।
১২ পুর সভার অনুমোদিত নকশা বিলদারের আছে কিনা ?
১৩ জানতে হবে প্রকল্পে কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ দিয়েছে । কারন তারা প্রকল্পের সমস্ত কিছুর কাগজ পত্র তারা খুঁটিয়ে দেখে । নামি সংস্থা যুক্ত অনেকটাই নিশ্চিন্ত ।
১৪ শুধু বাড়ির ঋণ নয় , হিসেব করুন তার সঙ্গে কর ,রেজিস্ট্রেশন খরচ ,মিউটেশন ,ইত্যাদি মিলিয়ে মোট কত পড়বে । তা ছাড়া রং করা ,রান্না ঘর সাজানো , গ্রিল লাগানো ,ইত্যাদির খরচ আছে ।
১৫ গোড়াতে ঠিক করুন কি ভাবে বাড়ির দাম মেটানো সব থেকে সুবিধাজনক । কত টাকা ডা উন পেমেন্ট করতে পারবেন ? আর ঋণ নেবেন কত ?
১৬ সুপার বি লদ এরিয়া কতটা পাচ্ছেন ? সত্যি কারে কার্পেট এরিয়া আপনি পাচ্ছেন । তার উপর হিসাব করুন । তার পর বর্গ ফুটের হিসাব করুন ।
১৭ ফ্লাট তৈরির সময় বারবার ঢু মারুন সেখানে । শুধু অন্যের কথায় বিশ্বাস করবেন না ।
১৮ বাড়ি কেনার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রেজিস্ট্রেশন সেরে নিন ।
১৯ ১৮ লক্ষের ফ্লাটে ডা উন পেমেন্ট করতে হবে প্রায় ৩ লক্ষ ৬ হাজার ।
No comments:
Post a Comment